শুভ্র মজুমদার, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলায় চাঁদাবাজির মামলার পর প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়েছেন কুষ্টিয়া গ্রামের বাসিন্দা জুরান আলী খান। ১১ নভেম্বর সোমবার বিকেল তিনটায় নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ তুলে ধরেন।
জুরান আলী জানান, গত ৪ অক্টোবর সকালে তার বাড়িতে ঢুকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তার কাছে চাঁদা দাবি করা হয়। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে স্থানীয় যুবক রায়হানকে প্রধান আসামি করে, কালিহাতীর ঝাটিবাড়ি গ্রামের সাংবাদিক মনির হোসেনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। কিন্তু মামলার পর থেকেই তাকে মামলা তুলে নিতে চাপ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জুরান আলী বলেন, “আমি নির্যাতিত হয়েও ন্যায়বিচারের আশায় মামলা করেছি, কিন্তু এখন জীবন নিয়ে শঙ্কিত। মামলা তুলে না নিলে আমাকে এবং আমার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন যে মনির হোসেন তার সাংবাদিকতার পরিচয় ব্যবহার করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে প্রভাব খাটাচ্ছেন এবং সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছেন। মনিরের বিরুদ্ধে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান। তাদের মতে, সাংবাদিকতার মতো সম্মানজনক পেশার আড়ালে কেউ যদি সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে, তবে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
সংবাদ সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে জুরান আলী বলেন, “আমার এই লড়াই শুধু আমার জন্য নয়; কালিহাতীর মানুষের জন্যও। আমি চাই প্রশাসন নিরপেক্ষ তদন্ত চালিয়ে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।”
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলায় চাঁদাবাজির মামলার পর প্রাণনাশের হুমকির মুখে পড়েছেন কুষ্টিয়া গ্রামের বাসিন্দা জুরান আলী খান। সোমবার বিকেল তিনটায় নিজ বাসভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই অভিযোগ তুলে ধরেন।
জুরান আলী জানান, গত ৪ অক্টোবর সকালে তার বাড়িতে ঢুকে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে তার কাছে চাঁদা দাবি করা হয়। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে স্থানীয় যুবক রায়হানকে প্রধান আসামি করে, কালিহাতীর ঝাটিবাড়ি গ্রামের সাংবাদিক মনির হোসেনসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন তিনি। কিন্তু মামলার পর থেকেই তাকে মামলা তুলে নিতে চাপ দেওয়া হচ্ছে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে জুরান আলী বলেন, “আমি নির্যাতিত হয়েও ন্যায়বিচারের আশায় মামলা করেছি, কিন্তু এখন জীবন নিয়ে শঙ্কিত। মামলা তুলে না নিলে আমাকে এবং আমার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন যে মনির হোসেন তার সাংবাদিকতার পরিচয় ব্যবহার করে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে প্রভাব খাটাচ্ছেন এবং সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছেন। মনিরের বিরুদ্ধে পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তোলার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা এই সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে প্রশাসনের কাছে সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান। তাদের মতে, সাংবাদিকতার মতো সম্মানজনক পেশার আড়ালে কেউ যদি সাধারণ মানুষকে হয়রানি করে, তবে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
সংবাদ সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে জুরান আলী বলেন, “আমার এই লড়াই শুধু আমার জন্য নয়; কালিহাতীর মানুষের জন্যও। আমি চাই প্রশাসন নিরপেক্ষ তদন্ত চালিয়ে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।”