বিভিন্ন কারনে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। তবে তার মধ্যে নিম্নে উল্লেখিত কারনগুলো অধিক দায়ী।
১. অপর্যাপ্ত পানি পান।
২. খাদ্যাভ্যাসে আঁশের পরিমাণ কম।
৩. শারীরিক কর্মকাণ্ড কম।
৪. কোনো প্রকার মানসিক চাপে থাক।
৫. আকস্মিক পারিপার্শিক পরিবর্তন।
৬. মলত্যাগের বেগ আসলেও চেপে রাখা।
এছাড়া কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, গর্ভাবস্থা, মল নিঃসরণের কোনো ওষুধ অতিমাত্রায় ব্যবহার, কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন- পার্কিনসন’স, মানসিক চাপ, ‘মাল্টিপল সিরোসিস’, থাইরয়েড সমস্যা, হজমে সমস্যা যেমন- আইবিএস, মলাশয়ে রোগ ইত্যাদি কারণেও কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
উপরের বিষয়গুলো উল্লেখ করে ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বিশেষজ্ঞ ডা. সিদ্ধার্থ গুপ্তা বলেন, “কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে অনেকেই আলোচনা করতে অস্বস্তি বোধ করেন। যে কারণে সময় মতো চিকিৎসা না নিলে সমস্যা আরও বাড়ে।”